সাতক্ষীরা সকাল ৭:৫৬ বৃহস্পতিবার , ১৭ এপ্রিল ২০২৫
  • ৩রা জ্যৈষ্ঠ, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ ১৯শে জিলকদ, ১৪৪৬ হিজরি
    1. অর্থনীতি
    2. আইসিটি
    3. আন্তর্জাতিক
    4. আশাশুনি
    5. উপকূল
    6. কলাম
    7. কলারোয়া
    8. কালিগঞ্জ
    9. কৃষি
    10. খুলনা
    11. খেলার খবর
    12. জাতীয়
    13. জেলার খবর
    14. জ্বালানি
    15. তালা
    https://shoyaibenterprise.com/
    আজকের সর্বশেষ সবখবর

    বিনাচাষে সূর্যমুখীর চাষ বিষয়ক মাঠ মূল্যায়ন প্রচারণা

    Editor
    এপ্রিল ১৭, ২০২৫ ৯:১৭ অপরাহ্ণ
    Link Copied!

    ডেস্ক রিপোর্ট:

    দক্ষিণাঞ্চলে আমন ধান কাটার পর বিস্তীর্ণ জমি পড়ে থাকে।  মাটি ও পানিতে লবণ থাকায় সহজে অন্য কোনো ফসল ফলানো কঠিন।  তবে বর্তমানে এসব জমিতে বিনা চাষে ডিব্লিং পদ্ধতিতে সূর্যমুখী চাষে সফলতা এসেছে।  নতুই এই প্রযুক্তি সমগ্র দক্ষিণ পশ্চিম অঞ্চলের কৃষকদের মাঝে ছড়িয়ে দিতে কাজ করছে বাংলাদেশ পরমাণু কৃষি গবেষণা ইনস্টিটিউট (বিনা)। বিনা’র গবেষণা কার্যক্রমের অংশ হিসেবে লবণাক্ত অঞ্চলে রোপা আমনের পর বিনাচাষে সূর্যমুখীর চাষ বিষয়ক মাঠ মূল্যায়ন প্রচারণা সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে।

    বৃহস্পতিবার (১৭এপ্রিল) বিকেলে খুলনার ডুমুরিয়া উপজেলার সাহস ইউনিয়নে এই প্রচারণা সভা অনুষ্ঠিত হয়।

    বিএআরসির মুখ্য বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা ড. মোঃ হারুনুর রশীদ সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন, বিএআরসি নির্বাহী চেয়ারম্যান ড. নাজমুন নাহার করিম।

    বিশেষ অতিথি ছিলেন, বিনা’র প্রশাসন ও সাপোর্ট সার্ভিস বিভাগের পরিচালক, ড. মোঃ আজিজুল হক, কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের অতিরিক্ত পরিচালক  মো রফিকুল ইসলাম, পিসিইউ-বিএআরসি প্রোগ্রাম ডিরেক্টর ড. মোঃ আশরাফুল আলম, বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা ড. মোঃ জামাল উদ্দিন, খুলনা কৃষি বিভাগের উপ পরিচালক মোঃ নজরুল ইসলাম, বিনা উপকেন্দ্র সাতক্ষীরার ইনচার্জ  ড. শিল্পী দাস ও ডুমুরিয়া উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা মোঃ ইনসাদ ইবনে আমিন।

    এসময় কর্মকর্তারা কৃষকদের রোপা আমনের পর বিনাচাষে সূর্যমুখীর চাষ বিষয়ে পরামর্শ দিয়ে জানান, এখানে নভেম্বর মাসের মাঝামাঝি সময়ে আমন ধান কর্তনের পর ভিজা মাটিতে সূর্যমুখীর বীজ ডিবলিং পদ্ধতিতে বপণ করা হয়েছে। এরপর চারা গাছের গোড়া বেঁধে সার প্রয়োগ করা হয়েছে। গবেষণায় তিনটি জাত ব্যবহার করা হয়েছে। স্থানীয়, বারি সূর্যমুখী-২ এবং হাইসান-৩৩ এই তিনটি জাতের সবকটিতেই ফল এসেছে। এগুলোর মধ্যে হাইসান-৩৩ জাতের ফলন ভালো হয়েছে। মার্চ মাসের প্রথম সপ্তাহ থেকে এ জাতের সূর্যমুখী বীজ কাটা সম্ভব।

    অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি বিএআরসি নির্বাহী চেয়ারম্যান ড. নাজমুন নাহার করিম বলেন, সূর্যমুখী একটি লবণ সহিষ্ণু ফসল।  ফলে খুলনা, সাতক্ষীরাসহ লবণাক্ত এলাকার জমিতে সূর্যমুখী চাষের বিশাল সম্ভাবনা রয়েছে।  আমরা সূর্যমুখী চাষাবাদে কৃষকদের উৎসাহিত করতে গবেষণার মাধ্যমে কৃষি বিভাগকে সহযোগিতা করছি।

     

     

    এই সাইটে নিজম্ব নিউজ তৈরির পাশাপাশি বিভিন্ন নিউজ সাইট থেকে খবর সংগ্রহ করে সংশ্লিষ্ট সূত্রসহ প্রকাশ করে থাকি। তাই কোন খবর নিয়ে আপত্তি বা অভিযোগ থাকলে সংশ্লিষ্ট নিউজ সাইটের কর্তৃপক্ষের সাথে যোগাযোগ করার অনুরোধ রইলো।বিনা অনুমতিতে এই সাইটের সংবাদ, আলোকচিত্র অডিও ও ভিডিও ব্যবহার করা বেআইনি।